তাওবা ও ইস্তিগফার মুমিন ও মুত্তাকী বান্দাদের এক বিশেষ গুণ। মানুষকে আল্লাহ তাআলা তাঁর ইবাদত–বন্দেগী ও তাঁর আদেশ–নিষেধ মেনে চলার জন্য সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু মানুষ যেহেতু শয়তানের প্ররোচনায় পড়ে জীবনের
রমজানের পরের মাস অর্থাৎ হিজরি সনের ১০ম মাস হলো শাওয়াল। ‘শাওয়াল’ অর্থ উঁচু করা, উন্নতকরণ; পূর্ণতা, পাল্লা ভারী হওয়া, গৌরব করা, বিজয়ী হওয়া; প্রার্থনায় হস্ত উত্তোলন; দায়ভারমুক্ত ব্যক্তি; ক্রোধ প্রশমন
মানুষের উন্নতির চাবিকাঠি হলো শ্রম। যে জাতি যত বেশি পরিশ্রমী, সে জাতি তত বেশি উন্নত। মানুষ তার নিজের বেঁচে থাকার, পরিবারকে ভরণ-পোষণের, অপরের কল্যাণে এবং সৃষ্টি জীবির উপকারে যে কাজ
দারিদ্র ও প্রাচুর্য দু’টি বিপরীতধর্মী শব্দ কিন্তু মানব জীবনে এ দু’টিই জড়িয়ে আছে অন্ধকার এবং আলোর মত। এইতো প্রাচুর্যের ছন্দময় উপস্থিতি আবার কিছু সময় পরই দারিদ্রের সেই অনাকাংখিত ভয়াল থাবা। কারো
ফিতরা আরবি শব্দ অর্থ ভাঙ্গা বা ভঙ্গ করা। রোজার সমাপনের দিন বা উপবাস ভঙ্গের দিন সকালে সদকা (দান) দেয়া হয় বলে এর নাম ফিতরা। সাদাকাতুল ফিতর বলতে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে
ইতিকাফ একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত ইবাদত। ইতিকাফের মাধ্যমে মানুষ দুনিয়ার সবকিছু ছেড়ে আক্ষরিক অর্থেই বাহ্যত আল্লাহর সন্নিধানে চলে যায়। রমজানের শেষ দশক তথা ২০ রমজান সূর্যাস্তের আগে থেকে ঈদের চাঁদ তথা
পৃথিবীতে যতগুলো দেশ আছে তার মধ্যে অপার সম্ভাবনাময় এক দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। স্বাধীনতার পর থেকে নানা প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে দেশটি একটু একটু করে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। সেই ধারাবাহিকতায়
যখন এদেশে ইসলামিক ব্যাংকিং (সংখ্যার বিচারে) তার যৌবন কাল অতিক্রম করছে। দেশী-বিদেশী মিলে ৮টি ব্যাংকের সকল শাখাই ইসলামী। আর সনাতনী ধারার ব্যাংকগুলোর মধ্যে অনেকেরই রয়েছে এক বা একাধিক ইসলামী ব্যাংকিং
ইয়াকুব (আ)এর বারোজন পুত্র সন্তান ছিল। দশজন ভিন্ন ভিন্ন ঘরে। আর ইউসুফ ও বিনইয়ামীন নামে দুই ছেলে এক স্ত্রীর ঘরে। এই দু’জন ছিল ভাইদের মাঝে ছোট। নববী দূরদর্শিতার কারণে ইয়াকুব
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ হলেও শীতকাল ভিন্নভাবে আমাদের কাছে এসে হাজির হয়।দেশের বিভিন্নস্থানে শীতকালীন পিঠা তৈরি ও বিক্রি হয়। কখনো কখনো শীতবস্ত্র বিতরণের টাকা সংগ্রহের জন্য পিঠা উৎসব আয়োজন করা হয়।