পূর্ণ শক্তি নিয়ে উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হেনেছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল। রেমালের প্রভাবে বৃষ্টির সঙ্গে ঝড়ে ঘর-বাড়ি, দোকানপাট লন্ডভন্ড হয়েছে, ভেঙে পড়েছে গাছ-পালা। প্রাণহানির সংখ্যা এখনো না জানা গেলেও গত রাত ৯টা পর্যন্ত দুজনের মৃত্যুর সংবাদ দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান। সোমবার (২৭ মে) ভোর থেকে দেশের উপকূলসহ মধ্যাঞ্চলেও এর প্রভাবে বৃষ্টি ও ঝড়ো হওয়া শুরু হয়েছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ৫-৬ ঘণ্টা মোংলা ও পটুয়াখালী উপকূলে থাকবে ঝড়টি। পটুয়াখালীতে সর্বোচ্চ ৮৯ কিলোমিটার গতিবেগ পাওয়া গেছে। এরইমধ্যে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবনও। পানিতে তলিয়েছে করমজলসহ বনের উঁচু এলাকা জোয়ারের। কয়রায় চেষ্টা চলছে বেড়িবাঁধ জোড়া দেয়ার। বরগুনা, ভোলাসহ কয়েক স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।