কর্তৃতবাদী সরকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশের আর্থিক খাতে তা-ব চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে ১২ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, আজকে বাংলাদেশের রিজার্ভ শূন্যের কোঠায় নেমে গেছে। বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের নিশ্চুপ ভূমিকা দেশের জনগণের কাছে রহস্যজনক। একসাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৬ জন অফিসারের পদত্যাগ ও সংবাদ কর্মীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা একই সূত্রে গাথা বলে মনে করেন জোট নেতৃবৃন্দ। রোববার (১৯ মে) জোট প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দারের কার্যালয়ে দেশের চলমান সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা করণীয় নির্ধারণে ১২ দলীয় জোটের সভায় তারা এসব কথা বলেন।
সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, অনির্বাচিত ও তাবেদার সরকার দেশকে লুটতরাজ্যের আখড়া বানিয়েছে। ডলারের মূল্য বৃদ্ধির সাথে সাথে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি জনজীবনে নাভিশ্বাস সৃষ্টি করেছে। জোটের নেতৃবৃন্দ জনগণকে অবিলম্বে এই অবৈধ সরকারের অপশাসন ও লুটতরাজের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সভায় নেতৃবৃন্দ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, অর্থনৈতিক দুরবস্থা,সীমান্তে বাংলাদেশী নাগরিক হত্যার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।