গত কয়েক বছর ধরে চীন থেকে ঋণ নেওয়া নিয়ে আলোচনা সবার তুঙ্গে। এ ঋণের সমালোচনা করে থাকেন পশ্চিমা অর্থনীতিবিদরা। তারা এটিকে বলেন, ‘ঋণের ফাঁদ’। যদিও চীন এ অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। চীনা ঋণ নেয়া শীর্ষ দেশগুলো কারা- এ নিয়ে এক ধরনের কৌতূহল আছে।
চীনের বিশাল ঋণের বোঝা বিশ্বের ২০ দেশের মাথায়ইড ডাটার ২০২৩ সালের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, এসব ঋণের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগ ঋণগ্রহীতা দেশ আর্থিক সংকটে। চীনের কাছ থেকে ঋণ নেয়া শীর্ষ ২০টি দেশের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে অনলাইন ভিজুয়ালক্যাপিটালিস্ট। ইয়াহু ফাইন্যান্সের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের ২০২২ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে এসব দেশের তালিকায় আছে পাকিস্তান (২৬.০৬ বিলিয়ন ডলার), এ্যাঙ্গোলা (২১ বিলিয়ন ডলার), শ্রীলঙ্কা (৮.০৯ বিলিয়ন ডলার), ইথিওপিয়া (৬.০৮ বিলিয়ন ডলার), কেনিয়া (৬.০৭ বিলিয়ন ডলার), বাংলাদেশ (৬.০১ বিলিয়ন ডলার), জাম্বিয়া (৬.০১ বিলিয়ন ডলার), লাওস (৫.০৩ বিলিয়ন ডলার), মিশর (৫.০২ বিলিয়ন ডলার), নাইজেরিয়া (৪.০৩ বিলিয়ন ডলার), ইকুয়েডর (৪.০১ বিলিয়ন ডলার), কম্বোডিয়া (৪.০০ বিলিয়ন ডলার), আইভরি কোস্ট (৩.০৯ বিলিয়ন ডলার), বেলারুশ (৩.৯ বিলিয়ন ডলার), ক্যামেরুন (৩.০৮ বিলিয়ন ডলার), ব্রাজিল (৩.০৪ বিলিয়ন ডলার), কঙ্গো প্রজাতন্ত্র (৩.০৪ বিলিয়ন ডলার), দক্ষিণ আফ্রিকা (৩.০৪ বিলিয়ন ডলার), মঙ্গোলিয়া (৩ বিলিয়ন ডলার) ও আর্জেন্টিনা (২.০৯ বিলিয়ন ডলার)।

Posted inঅর্থনীতি এবং ব্যবসা বাণিজ্য