1. mskamal124@gmail.com : thebanglatribune :
  2. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস - The Bangla Tribune
জুলাই ২৭, ২০২৪ | ৫:৪৫ পূর্বাহ্ণ
শিরোনাম :

ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, এপ্রিল ১৭, ২০২৪

বরগুনার তালতলীর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদিন মিঠুর আপত্তিকর ভিডিও ফাঁসের অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। এতে বলা হয়, আপত্তিকর ভিডিওতে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের অস্তিত্ব টের পাওয়ায় ও মেয়াদ সংক্রান্ত ইস্যু থাকায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

ফাঁস হওয়া ভিডিওতে মিঠুর সাথে আরও ৩ জনকে দেখা যায়। তারা তালতলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজবি-উল-কবির, নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চু, পঁচা কোড়ালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলে নিশ্চিত করেছে এলাকাবাসী।

ভিডিও ফাঁসের পর বরগুনার তালতলী থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটির বাদী নিশানবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চুও ছিলেন ওই ভিডিওতে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদি (কামরুজ্জাম বাচ্চু) সাথে ভুক্তভোগী নারীর আগে থেকেই পরিচয় ছিল। ফোনে যোগাযোগের মাধ্যমে তার সাথে লঞ্চে যাত্রার ওই পরিকল্পনা হয়।

ইতোমধ্যে ওই নারীকে পর্নোগ্রাফির মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী নারীর পরিবারের সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্য জানান, আমার নাতনিকে পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করেছে প্রভাবশালীরা। আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি করছি।

এদিকে তালতলী থানায় করা ওই মামলার আসামি দুইজন। ভুক্তভোগি ওই নারী এবং জাহিদুল ইসলাম সবুজ নামে এক ব্যক্তি। ইতোমধ্যে সবুজকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। সবুজের স্ত্রী মেহেরুন মিমের দাবি, ধর্ষণের বিচার চাওয়ায় ঈদের দিন বিকেলে তার স্বামীকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়।

বরগুনার তালতলীর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদিন মিঠুর আপত্তিকর ভিডিও ফাঁসের অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। এতে বলা হয়, আপত্তিকর ভিডিওতে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের অস্তিত্ব টের পাওয়ায় ও মেয়াদ সংক্রান্ত ইস্যু থাকায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

ফাঁস হওয়া ভিডিওতে মিঠুর সাথে আরও ৩ জনকে দেখা যায়। তারা তালতলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজবি-উল-কবির, নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চু, পঁচা কোড়ালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলে নিশ্চিত করেছে এলাকাবাসী।

ভিডিও ফাঁসের পর বরগুনার তালতলী থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটির বাদী নিশানবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চুও ছিলেন ওই ভিডিওতে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদি (কামরুজ্জাম বাচ্চু) সাথে ভুক্তভোগী নারীর আগে থেকেই পরিচয় ছিল। ফোনে যোগাযোগের মাধ্যমে তার সাথে লঞ্চে যাত্রার ওই পরিকল্পনা হয়।

ইতোমধ্যে ওই নারীকে পর্নোগ্রাফির মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী নারীর পরিবারের সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্য জানান, আমার নাতনিকে পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করেছে প্রভাবশালীরা। আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি করছি।

এদিকে তালতলী থানায় করা ওই মামলার আসামি দুইজন। ভুক্তভোগি ওই নারী এবং জাহিদুল ইসলাম সবুজ নামে এক ব্যক্তি। ইতোমধ্যে সবুজকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। সবুজের স্ত্রী মেহেরুন মিমের দাবি, ধর্ষণের বিচার চাওয়ায় ঈদের দিন বিকেলে তার স্বামীকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়।

বরগুনার তালতলীর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজুল আবেদিন মিঠুর আপত্তিকর ভিডিও ফাঁসের অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। এতে বলা হয়, আপত্তিকর ভিডিওতে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের অস্তিত্ব টের পাওয়ায় ও মেয়াদ সংক্রান্ত ইস্যু থাকায় কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

ফাঁস হওয়া ভিডিওতে মিঠুর সাথে আরও ৩ জনকে দেখা যায়। তারা তালতলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজবি-উল-কবির, নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চু, পঁচা কোড়ালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলে নিশ্চিত করেছে এলাকাবাসী।ভিডিও ফাঁসের পর বরগুনার তালতলী থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটির বাদী নিশানবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চুও ছিলেন ওই ভিডিওতে।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদি (কামরুজ্জাম বাচ্চু) সাথে ভুক্তভোগী নারীর আগে থেকেই পরিচয় ছিল। ফোনে যোগাযোগের মাধ্যমে তার সাথে লঞ্চে যাত্রার ওই পরিকল্পনা হয়।

ইতোমধ্যে ওই নারীকে পর্নোগ্রাফির মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী নারীর পরিবারের সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্য জানান, আমার নাতনিকে পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করেছে প্রভাবশালীরা। আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার দাবি করছি। এদিকে তালতলী থানায় করা ওই মামলার আসামি দুইজন। ভুক্তভোগি ওই নারী এবং জাহিদুল ইসলাম সবুজ নামে এক ব্যক্তি। ইতোমধ্যে সবুজকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। সবুজের স্ত্রী মেহেরুন মিমের দাবি, ধর্ষণের বিচার চাওয়ায় ঈদের দিন বিকেলে তার স্বামীকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020