ডিমের বহুমুখী গুণের জন্য এটি বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। ডিমে যেসব পুষ্টিগুণ থাকে, তা সাধারণত অন্যান্য খাবারে খুব কমই থাকে। তাই সুষম ডায়েটের জন্য ডিম একটি অসাধারণ খাবার। এটি গর্ভবতী মা, শিশু, কিশোর এবং বয়স্কদের জন্যে অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
ডিমে ৯ ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা শরীরে প্রোটিনের সমস্ত চাহিদা মেটাতে সক্ষম। ডিমের প্রোটিন পেশি তৈরি করতে, ক্ষুধা নিবারণ করতে, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
সাধারণত আয়রন এবং ভিটামিন এ, বি৬, বি১২, ডির ঘাটতি দেখা যায় বিশ্বজুড়ে। ডিমের মধ্যে এসব পুষ্টিগুণ উপস্থিত থাকে। ডিমের এ পুষ্টিগুণ আমাদের প্রাকৃতিকভাবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। শারীরিক বৃদ্ধি ঘটায়। শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে।
ডিম সেলেনিয়ামের সমৃদ্ধ উৎস। এতে রয়েছে দস্তা, লোহা এবং তামার মতো নানা প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান। এগুলো বিশেষত কোলিনের উত্স হিসেবে পরিচিত, যা মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে ও স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করে।

Posted inলাইফ স্টাইল