1. [email protected] : thebanglatribune :
আইপিএলের ইতিহাসে সপ্তম সেঞ্চুরি করে নয়া রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। - The Bangla Tribune
সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৩ | ৩:০৭ অপরাহ্ণ

আইপিএলের ইতিহাসে সপ্তম সেঞ্চুরি করে নয়া রেকর্ড গড়েছেন কোহলি।

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, মে ২২, ২০২৩

চলমান ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) পরপর দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছেন বিরাট কোহলি। রোববার গুজরাট টাইটান্সের বিপক্ষে আইপিএলের ইতিহাসে সপ্তম সেঞ্চুরি করে নয়া রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। আইপিএলে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক এখন কোহলি। ব্যাট হাতে দুর্দান্ত ফর্মে থাকায় টি-টোয়েন্টিতে এখনো ফুরিয়ে যাননি বলেই মনে করছেন এ তারকা ব্যাটার।
নতুনদের সুযোগ দিতে বিশ্রামের অজুহাতে ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে উপেক্ষিত কোহলি। ২০২২ সালের বিশ্বকাপের পর ভারতের হয়ে আর টি-টোয়েন্টিতে খেলেননি তিনি। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অনুষ্ঠিত গত বিশ্বকাপে ৬ ইনিংসে সর্বোচ্চ ২৯৬ রান করেছিলেন কোহলি।
গুজরাটের বিপক্ষে ম্যাচের প্রথম ইনিংস শেষ হওয়ার পর ধারাভাষ্যকারদের প্রশ্নের জবাবে কোহলি বলেন, ‘অনেক মানুষ মনে করেন, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আমি ফুরিয়ে গেছি। আমার সেটা একেবারেই মনে হয় না। আমি মনে করি, আমি আবারও টি-টোয়েন্টিতে নিজকে প্রমাণ করেছি। নিজের খেলাটাও বেশ উপভোগ করছি। এজন্যই আমি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলছি।’এবারের আইপিএলে এখন পর্যন্ত ১৪ ম্যাচে ৬৩৯ রান করেছেন কোহলি। এই নিয়ে তৃতীয়বারের মত এক মৌসুমে ছয়শ রান করলেন কোহলি। এর আগে ২০১৩ সালে ১৬ ম্যাচে ৬৩৪ রান এবং ২০১৬ সালে ১৬ ম্যাচে ৯৭৩ রান করেছেন কোহলি। গুজরাটের বিপক্ষে ওপেনার হিসেবে নেমে ৬১ বলে অপরাজিত ১০০ রান করেন কোহলি। তারপরও গুজরাটের কাছে ৬ উইকেটে ম্যাচ হেরে লিগ পর্ব থেকে আইপিএল শেষ করলো ব্যাঙ্গালুরু।
নিজের ইনিংস নিয়ে কোহলি বলেন, ‘ফিল্ডারদের মাঝে ফাঁক খুঁজে রান নিচ্ছি এবং বড় শটও মারছি। আমি মনে করি, দলের যে কোনও পরিস্থিতি ভালোভাবে বুঝতে হবে তারপর খেলতে হবে। এটি দারুণভাবে করতে পারায় অবশ্যই আমি গর্বিত। অনেক দিন ধরেই এটা করে চলেছি।’
গুজরাটের বিপক্ষে ম্যাচের আগেই সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের সঙ্গে সেঞ্চুরি করেন কোহলি। তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে আইপিএলে পরপর দুই ম্যাচে সেঞ্চুরির নজির গড়েন কোহলি। তার আগে ২০২০ সালে শিখর ধাওয়ান ও ২০২২ সালে ইংল্যান্ডের জশ বাটলার পরপর দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020