বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে সকলের অংশগ্রহণ চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এছাড়া নির্বাচন নিয়ে তারা নিজেরা কোনো মন্তব্য না করে জনগণের মতামতে এই নির্বাচন বিশ্লেষণ করতে আগ্রহী।
একইসঙ্গে একটি স্বতন্ত্র দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে পরামর্শ দেওয়া ছাড়া আর কিছু করার নেই বলে মন্তব্য করেছেন ইইউ’র অ্যাম্বাসেডর চার্লস হোয়াইটলি।
ইইউ অ্যাম্বাসেডর বলেন, এদেশের আঞ্চলিক অস্থিরতা নিয়ে শঙ্কা আছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের। অস্থিরতা নিরসনে সার্ক ও বিমসটেক কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে। যদিও এই অঞ্চলে সকলের অবস্থান শক্ত করতে ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্রাটেজিকে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
হোয়াইটলি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আইসিজে, আইসিসি যদিও সংকট সমাধানে কাজ করছে তবুও আমরা সবসময়ই বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করে যেতে চাই। ইউক্রেনে পরিস্থিতির কারণে শরনার্থীর সংখ্যা পুরো বিশ্বেই বেড়ে যাচ্ছে। তারপরও আমরা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তরিকভাবেই কাজ করে যেতে চাই।
আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর গর্ভন্যান্স স্টাডিজের চেয়ারম্যান ড. মঞ্জুর এ চৌধুরী ও এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জিল্লুর রহমান।