শুরুতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমাতে হবে। ভাত ও রুটির চেয়ে ওটস, বার্লি, ভুট্টা বেশি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভিটামিন সি ও বিটা ক্যারোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন আপেল, কমলালেবু, স্ট্রবেরি, পেয়ারা, ব্ল্যাকবেরি, বাঁধাকপি, কুমড়া, গাজর, ব্রকলি, ঢেঁড়স বেশি করে খেতে হবে।
যেকোনো ধরনের বাদাম, বিশেষ করে আমন্ড ও আখরোট কোলেস্টেরল কমাতে খুবই উপকারী। পাশাপাশি ডায়েটে রাখুন সবরকম সবুজ শাকসবজি ও ফল। এ ছাড়া গ্রিন টি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
রসুন কোলেস্টেরল কমাতে খুবই কার্যকরী। প্রতিদিন এক কোয়া রসুন খেলে ব্যাড কোলেস্টেরল ও টোটাল কোলেস্টেরল ৯ শতাংশ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। পাশাপাশি রসুন রক্তচাপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা রাখে।
রেড মিটের পরিবর্তে সপ্তাহে একদিন মুরগির মাংস, দুই বা তিন দিন ডিম খাওয়া উচিত। তবে প্রতিদিন যেকোনো ধরনের মাছ খেতে পারেন।
কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমাতে রান্নায় তেলের ব্যবহারের খুব গুরুত্বপূর্ণ।তেল কম খেতে হবে রান্নায়। একবার কোনো তেলে রান্না করার পর সেই তেলে পরে আবার রান্না করা উচিত নয়। এতে শরীরের ক্ষতি হয়।